Previous Bangla Question Solution Of Private and Govt Job Exam
২০১৮-২০২১ সালে নিয়োগ পরীক্ষায় বাংলা থেকে আসা প্রশ্নগুলোর সমাধান
তাতা শব্দটির বিপরীত শব্দ – ঠান্ডা।
প্রমথ চৌধুরীর সাহিত্যিক ছদ্দনাম – বীরবল।
কোন বাক্যটি শুদ্ধ – তুমি চিরজীবী হও।
পরিভাষা শব্দের অর্থ কী – সংক্ষেপণার্থ।
মুখর এর বিপরীত শব্দ – মৌনী।
কোনটি শুদ্ধ – সমীচীন।
শরৎচন্দ্র চট্রোপাধ্যায়কে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কোন ডিগ্রি প্রদান করে – সম্মানসূচক ডি.লিট।
কবর কবিতাটি প্রথম যখন স্কুলপাঠ্য হিসেবে অন্তভুক্ত হয় তখন জসীমউদ্দীন ছিলেন – বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র।
বাংলা ভাষার যতি চিহ্নর প্রচলন করেন – ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর ।
সংশয় এর বিপরীতর্থক শব্দ – প্রত্যয়।
কবি সুফিয়া কামলের পৈতৃক নিবাস কোন জেলায় – কুমিল্লায়।
যে নারীর সন্তান হয না ‘ তাকে এক কথায় কি বলে – বন্ধ্যা।
’ফেলো কড়ি, মাখো তেঁল ‘ বলতে বোঝায় – আবদারহীন নগদ কারবার।
সমভিব্যাহার শব্দের অর্থ কী – একত্রে গমন।
রাত্রিকালীন যুদ্ধের সংক্ষিপ্ত রুপ- সৌপ্তিক।
প্রমথ চৌধুরীর মতে, সাহিত্যের উদ্দেশ্য হলো – আনন্দ দান।
নিচের কোন বানানটি শুদ্ধ – নির্মীলিত।
ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরের মৌলিক গ্রন্থ কোনটি – প্রভাবতী সম্ভাষন।
আলাওলের রচনা নয় কোনটি – ইউসুফ- জোলাখা ( বাংলা সাহিত্যের প্রথম মুসলমান কবি শাহ মুহাম্মদ সগীর।
বঙ্গভাষা শীর্ষক সনেট রচনায় মাইকেল মধুসূদন দত্ত অবলম্বন করেছেন কোন রীতি – শেক্সপীয়রীয় ও পেত্রার্কীয়
’কাকভূষন্ডি’ বাগধারর অর্থ কী – দীর্ঘায়ু ব্যক্তি।
কোনটি চাঁদের সমার্থ শব্দ নয় – তুরগ ( ঘোরা) ।
বাংলা সাহিত্যে ‘অন্ধকার যুগ’ সম্পর্কিত ধারনাকে খন্ডন করেছেন – আহমদ শরীফ।
কোনটি পর্তুগিজ শব্দ নয় – আলবেলা।
টষ্কার বলতে বোঝায় – ধনুকের ধ্বনি।
নিচের কোনটি মৌলিক শব্দ – মুখ।
জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম রচিত কোনটি – কুহেলিকা।
সত্য যে কঠিন , কঠিনেরে ভালোবাসিলাম -সে কখনো করে না বঞ্চনা। কবিতাংশটি কার – রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।
পৌ + অক = পাবক।
বলার ইচ্ছা’কে এক কথায় কি বলে – বিবক্ষা।
মা-বাবার সেবা কর। এটি কি ধরনের বাক্য – অনুজ্ঞাসূচক।
ইতিকথা শব্দের অর্থ কি – ইতিহাস।
বহুকেন্দ্রিক এর ইংরেজী – polycentric.
নিপাতনে সিদ্ধ সন্ধির উদাহরণ – তস্কর।
যে বাগধারাটি অন্যগুলো থেকে স্বতন্ত্র- মানিকজোড়।
পর কে পালন করে যে – পরভৃৎ।
প্রত্যয়বাচক শব্দের দৃষ্টান্ত – শোওয়া।
লাইলী-মজনু প্রণয়োনখ্যান সম্পাদনা করেন – আহমদ শরীফ।
বিভুঁই শব্দে ’বি’ উপসর্গ যে অর্থে ব্যবহৃত হয়েছে – ভিন্নতা।
উত্তম পুরুষ উপন্যাসের রচিয়তা – রশিদ করিম।
মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক উপন্যাস নয় – অহিংসা,(মানিক বন্দোপাধ্যায়)।
‘বিদেশী ভাষা শিখিব মাতৃভাষায় শিক্ষত হইবার পর,আগে নয়।’ লেখাটি কার – আবুল মনসুর আহমদের।
ঠিক বানানটি হলো- পূর্বাহ্ণ।
সামরিক শাসন বিরোধী দৃষ্টিভঙ্গি প্রকাশিত হয়েছে যে উপন্যাসে – ওস্কার।
OMBUDSMAN ‘ এর বাংলা পরিভাষা হলো – ন্যায়পাল।
‘to kick the bucket এর সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ শব্দবন্ধ – পটল তোলা।
আসাদের শার্ট কবিতাটির রচয়িতা – শামসুর রহমান।
লিপিকা যে ধরনের গ্রন্থ – গদ্য।
‘যাকে ভাষায় প্রকাশ করা যায় না’ – তাকে এককথায় বলে – অনির্বচনীয়।
দুরারোগ্য ব্যাধির শিকার হয়ে কাজী নজরুল ইসলাম বাকশক্তি হারিয়ে ফেলেন কত বছর বয়সে – তেতাল্লিশ ।
বাংলাদেশ পরমাণু শক্তি কমিশন – কম্পিউটার টাইপিস্ট।
কোনটি বানানটি শুদ্ধ – স্বায়ত্তশাসন।
‘নকশী কাঁথার মাঠ’ কার লেখা – জসিমউদ্দিন।
ফল পাকলে যে গাছ মরে যায় – ওষধি।
গবেষণা এর সন্ধি-বিচ্ছেদ- গো+ এষনা।
কোনটি শুদ্ধ বানান – সন্ন্যাসী।
আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙানো একুশে ফেব্রয়ারি গানটির প্রথম সুরকার কে -আবদুল লতিফ।
বাংলার গদ্যের জনক বলা হয় – ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরকে।
কোন বাক্যে অনুরোধ বোঝানো হয়েছে – তুমি ভাই আমার কাজটি করে দিও তো।
কোন শব্দটি শুদ্ধ বানানো লেখা হয়েছে – দ্বন্দ্ব।
জাহানারা ইমাম রচিত ডায়েরিমূলক লেখা কোনটি – একাত্তরের দিনগুলি।
কোনটি মধ্যযুগের রচনা – মনসামঙ্গল।
বাংলা সাহিত্যের ইতিহাসমূলক শিশুকিশোর রচনা কোনটি – লাল নীল দীপাবলি।
ভাষা আন্দোলনের ভিত্তিক ‘কবর’ গ্রন্থটির রচয়িতা কে – মুনীর চৌধুরী।
‘ঘর’ শব্দটির সমার্থক কোনটি – সদন।
প্রমিত চলিত রীতির বাক্য কোনটি – খেয়ে দেয়ে শুয়ে পড়লাম।
এককথায় প্রকাশ করুন: ফল পাকলে যে গাছ মরে যায় – ওষধি।
লাবণ্য কোন উপন্যাসের চরিত্র – শেষের কবিতা।
নিচের কোনটি সমরেশ বাবুর ছদ্দনাম – কালকূট।
নিচের কোনটি ক্রমবাচক সংখ্যা – সপ্তম।
সন্ধি ব্যাকরণের কোন অংশের আলোচিত বিষয় – ধ্বনিতত্ত্ব।
সংশয় এর বিপরীত শব্দ – প্রত্যয়।
স্বাগত শব্দের সন্ধি বিচ্ছেদ – সু+আগত।
মুক্তিযুদ্ধ – ভিত্তিক শামসুর রাহমানের কাব্যগ্রন্থটি হলো – বন্দী শিবির থেকে।
চলিত গদ্য রীতির ধারা প্রবর্তন করে কোন পত্রিকা – সবুজপত্র।
খাঁচার ভিতর অচিন পাখি কেমনে আসে যায় – মরমি গানটির রচয়িতা কে – লালন শাহ।
বাংলা সাহিত্যের প্রথম সার্থক ট্রাজেডি নাটক – কৃষ্ণকুমারী ।
সৈয়দ মুজতবা আলী রচিত ‘দেশে বিদেশে’ একটি – ভ্রমন কাহিনী।
পায়ের আওয়াজ পাওয়া যায় নাটকের উপজীব্য বিষয় হলো – মুক্তিযুুদ্ধ।
বাগধার অর্থ নির্ণয় করুন:ঘটিরাম – মূর্খ।
ক্ষ এর বিশ্লিষ্ট রুপ – ক+ষ।
যা বলার যোগ্য নয় , এক কথায় বলা হয় – অকথ্য।
ইত্যাদি শব্দের সন্ধি বিচ্ছেদ – ইতি + আদি।
কোন বানানটি শুদ্ধ – দূষনীয়।
পিতামাতা শব্দটি কোন সমাস – দ্বন্দ্ব সমাস।
‘গোড়ায় গলদ’ বাগধারটির অর্থ কি – শুরুতে ভুল।
কোনটি সঠিক – ভদ্রোচিত।
বকলম শব্দটি বাংলা ভাষায় এসেছে – ফারসি ভাষা থেকে।
এপিটাফ শব্দের অর্থ – সমাধি-লিপি।
অকালে যাকে জাগরণ করা হয় তাকে এক কথায় কিবলে – অকালবোধন।
জাতি+অভিমান – জাত্যভিমান।
সংশয় এর বিপরীত শব্দ – প্রত্যয়।
যার কোনো মূল্য নেই-এর সমার্থক বাগধারা কোনটি – ঢাকের বাঁয়া।
একাদশে বৃহষ্পতি অর্থ- সুসময়।
নিচের কোন বানানটি শুদ্ধ -নীরস।
বিড়ালের আড়াই পা বাগধারাটির অর্থ- বেহায়াপনা।
সমাস নিষ্পন্ন পদটিকে কি বলা হয় – সমস্ত পদ।
নিচের কোন স্ত্রীবাচক শব্দের দুটি পুরুষবাচক শব্দ আছে – ননদ।
কোনটি সঠিক সন্ধি বিচ্ছেদ – সম+চয়= সঞ্চয়।
গোঁপ খেজুরে কোন সমাস – ব্যধিকরণ বহুব্রীহি।
সম্পৃক্ত শব্দটির সঠিক অর্থ – সংযুক্ত।
অগ্রজ-এর বিপরীতার্থক শব্দ কোনটি – অনুজ।
তপুকে আবার ফিরে পাব, একথা ভুলেও ভাবিনি কোন দিন, নিম্মের কোনটি থেকে নেয়া – একুশের গল্প।
নিরানব্বইয়েল ধাক্কা বাগধারাটির অর্থ – সঞ্চয়ের প্রবৃত্তি।
আপণ শব্দটির অর্থ – দোকান।
যার কোন কিছু থেকেই ভয় নেই-এক কথায় প্রকাশ কি – অকুতোভয়।
শুদ্ধ বানান কোনটি – বিভীষিকা।
সওগাত শব্দের অর্থ- উপহার।
বাক্যের মৌলিক উপাদান কোনটি – শব্দ।
কোন বানানটি শুদ্ধ – নিরীহ।
“মেঘে বৃষ্টি হয়” একানে মেঘ কোন কারক – অপাদান কারক।
‘মা , তোর বদলখানি মলিন হলে আমি নয়নজলে ভাসি’ – চরনটির রচয়িতা – রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।
’সবার উপর মানুষ সত্য , তাহার উপর নাই- পঙক্তিটি কে রচনা করেন – চন্ডীদাস।
‘কুয়াসার বুকে ভেসে একদিন আসিব এ কাঁঠালছায়ায়’- কে আসবেন – জীবনানন্দ দাশ।
সেলিনা হোসেন কোন গ্রন্থ অবলম্বনে চলচ্চিত্র নির্মিত হয়েছে – পোকামাকড়ের ঘরবসতি।
কর্মধারয় সমাসের উদাহরণ কোনটি – নীলপদ্ম।
নিচের কোন বানানটি সঠিক – বিভীষিকা।
জসীমউদ্দীন কবর কবিতাটি কোন কাব্যগ্রন্থের অন্তর্ভূক্ত – রাখালী।
চাঁদ শব্দের সমার্থক কোনটি – বিধু।
কুল কাঠের আগুন এর সঠিক অর্থ কোনটি – তীব্র জ্বালা।
তিলে তৈল হয় এখানে তিলে কোন কারকে কোন বিভক্তি – অপাদানে ৭মী।
নিচের কোনটি সঠিক -সুধী।
‘তুমি আমার সঙ্গে প্রপঞ্চ করেছো’ বাক্যটি কোন দোষে দুষ্ট – দুর্বোধ্যতা।
নিচের কোনটি মিশ্র শব্দ – খ্রিষ্টাব্দ।
মৌলিক স্বরধ্বনি কোনটি – ই।
নিচের কোনটি প্রবন্ধের বই – কালান্তর।
সৌম্য এর বিপরীত শব্দ – উগ্র।
অশুদ্ধ বানান কোনটি – ভূল ( সঠিকটি-ভুল)।
খক্ষ-এর সমার্থাক শব্দ নয় কোনটি – ভল্ল।
নিচের কোন বানানটি শুদ্ধ – সংশ্রব/ধস।
ষড়ঋতু শব্দের সঠিক সন্ধি বিচ্ছেদ – ষট্+ ঋতু।
সিংহাসন শব্দটি কোন সমাস – মধ্যপদলোপী কর্মধারয়।
জেলে এর সঠিক প্রকৃতি প্রত্যয় কী – জাল + ইয়া।
মকমক হলো – ব্যাঙের ডাক।
Jingling of anklet এর বাংলা কি – নূপুরের ঝুনুঝুনু।
দুটো বাক্যের মধ্যে ভাবের সম্বন্ধ থাকলে তাদের মাঝে কি চিহ্ন বসে – সেমিকোলন
কারক ও বিভক্তি মনে রাখার কৌশল
কারক ৬ প্রকার:
১. কর্তৃকারক
২. কর্মকারক
৩. করণকারক
৪. সম্প্রদান কারক
৫. অপাদান কারক
৬. অধিকরণ কারক
১। কর্তৃকারক: যে কাজ করে সেই কর্তা বা কর্তকারক।
যেমন: আমি ভাত খাই। বালকেরা মাঠে ফুটবল খেলছে। এখানে মনে রাখার উপায় হচ্ছে ‘কে’ বা ‘কারা’ দিয়ে প্রশ্ন করলে যে উত্তর পাওয়া যায়, সেটিই কর্তা বা কর্তৃকারক। কে ভাত খায়? উত্তর হচ্ছে আমি। কারা ফুটবল খেলছে? উত্তর হচ্ছে-বালকেরা। তাহলে আমি এবং বালকেরা হচ্ছে কর্তৃকারক।
২। কর্মকারক: কর্তা যাকে অবলম্বন করে কার্য সম্পাদন করে সেটাই কর্ম বা কর্মকারক।
যেমন: আমি ভাত খাই। হাবিব সোহলকে মেরেছে। এখানে মনে রাখার উপায় হচ্ছে ‘ কি’ বা ‘কাকে’ দিয়ে প্রশ্ন করলে যে উত্তর পাওয়া সেটিই কর্ম বা কর্মকারক। আমি কি খাই? উত্তর হচ্ছে-ভাত। হাবিব কাকে মেরেছে? উত্তর হচ্ছে-সোহেলকে।
৩। করণ কারক: ক্রিয়া সম্পাদনের যন্ত্র বা উপকরণ বুঝায়।
যেমন: নীরা কলম দিয়ে লেখে। সাধনায় সিদ্ধি লাভ হয়। এখানে মনে রাখার উপায় হচ্ছে ‘ কীসের দ্বারা’ বা ‘কী উপায়ে’ দিয়ে প্রশ্ন করলে যে উত্তর পাওয়া যায় সেটিই করণ কারক। নীরা কীসের দ্বারা লেখে? উত্তর হচ্ছে-কলম । কী উপায়ে বা কোন উপায়ে কীর্তিমান হওয়া যায়? উত্তর হচ্ছে-সাধনায়।
৪। সম্প্রদান কারক: স্বত্ব ত্যাগ করে দান বা অর্চনা বুঝালে সম্প্রদান কারক হয়। স্বত্ব ত্যাগ না করলে কর্মকারক। যেমন: ভিক্ষারীকে ভিক্ষা দাও। গুরুজনে কর নতি। মনে রাখার উপায় হচ্ছে- কর্মকারকের মত কাকে দিয়ে প্রশ্ন করলে রে উত্তর পাওয়া যায়। তবে এখানে স্বত্ব থাকবেনা। যেমন মানুষ ভিক্ষারীকে দান করে কোন স্বত্ব ছাড়াই যাকে বলে নি:শর্ত ভাবে। আবার গুরুজনকে মানুষ সম্মান করে কোন স্বার্থ ছাড়াই।
৫। অপাদান কারক: হতে, থেকে বুঝালে অপাদান কারক হবে।
যেমন: গাছ থেকে পাতা পড়ে। পাপে বিরত হও। এখাছে কোথা থেকে পাতা পড়ে? উত্তর হচ্ছে-গাছ । কি হতে বিরত হও? উত্তর হচ্ছে – পাপ ।
৬। অধিকরণ কারক: ক্রিয়ার সম্পাদনের সময় বা স্থানকে অধিকরণ কারক বলে। যেমন: আমরা রোজ স্কুলে যাই। প্রভাতে সূর্য ওঠে। মনে রাখার উপায় হচ্ছে- কোথায় এবং কখন দিয়ে প্রশ্ন করলে যে উত্তর পাওয়া যায়। আমরা রোজ কোথায় যাই? উত্তর হচ্ছে-স্কুলে। আর স্কুল একটি স্থান। কখন সূর্য ওঠে? উত্তর হচ্ছে-প্রভাতে। আর প্রভাত একটি কাল বা সময়।
বাংলার কিছু অতি গুরুপ্তপুর্ন MCQ মনে রাখার চেষ্টা করবেন
একটি পূর্ণাঙ্গ মঙ্গলকাব্যের কতটি অংশ থাকে ?
উঃ ৫
মঙ্গলকাব্যের সন্ধান পাওয়া কবির সংখ্যা
উঃ ৬২
জাত মহাকাব্য
উঃ ৪টি
বৈষ্ণব পদকর্তা ' চন্ডীদাস' কতজন ?
উঃ ৪
বৈষ্ণব পদাবলীর প্রধান কবি
উঃ ৪
সাহিত্য রস
উঃ ৯
সাহিত্য অলঙ্কার
উঃ ২
চতুর্দশপদী কবিতাবলী'তে কতটি কবিতা সংকলিত
হয়
উঃ ১০২টি।
চর্যাপদে পদের সংখ্যা
= ৫১ টি । পাওয়া গেছে সাড়ে চেচল্লিশটি । যায়নি ( ২৩ এর অর্ধেক , ২৪ , ২৫, ৪৮)
চর্যাপদের কবির সংখ্যা
উঃ ২৩/২৪
চর্যাপদের প্রবাদ বাক্য
উঃ ৬টি
ছন্দ
উঃ ৩
রামায়ণের খণ্ড সংখ্যা
উঃ ৭
মেঘনাদবধ' মহাকাব্যের সর্গ সংখ্যা
উঃ ৯টি।
'বীরাঙ্গনা' কাব্যে পত্র আছে
উঃ ১১টি।
শ্রীকৃষ্ণকীর্
তন কাব্যের খণ্ড সংখ্যা
উঃ ১৩
শ্রীকৃষ্ণকীর্রতন কাব্যের পদসংখ্যা
উঃ ৪১৮
প্রধান মঙ্গলকাব্য কতটি
উঃ ৩
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর মোট কতটি উপন্যাস রচনা করেন ?
উঃ ১২টি।
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর কতটি ছদ্মনামে গ্রন্থ রচনা
করেন
উঃ ৯টি।
মহাশ্মশান' মহাকাব্যের সর্গ সংখ্যা
উঃ ৬০
কবর' কবিতায় মোট কতটি চরণ আছে.?
উঃ ১১৮টি।
গীতাঞ্জলি'তে মোট কবিতা ও গান আছে
উঃ ১৫৭টি।
শেষের কবিতায় কয়টি কবিতা আছে?
উঃ ১৬ টি।
কাজী নজরুল ইসলামের কতটি গ্রন্থ নিষিদ্ধ হয়
উঃ ৫টি।
অগ্নিবীণায় কাব্যে কতটি কবিতা রয়েছে ?
উঃ ১২টি
কাজী নজরুল ইসলামের বাঁধনহারা উপন্যাসে পত্র সংখ্যা কতটি
উঃ ১৮ টি
ফররুখ আহমেদের ' সাত সাগরের মাঝি" কাব্যে কতটি কবিতা রয়েছ বিষাদসিন্ধু'র খণ্ড
উঃ ৩
মৈমনসিংহ গীতিকা'কতটি ভাষায় অনূদিত হয়েছে
উঃ ২৩টি।
মৈমনসিংহ গীতিকার কতটি পালা জসিমউদ্দীন সংগ্রহ
করেন
উঃ ৩০টি
বিখ্যাত আবিষ্কার ও তার আবিষ্কারক ও উদ্ভাবক
(Famous inventions and its inventor)
Click Here !
The easiest way to remember the prime numbers
( মৌলিক সংখ্যা মনে রাখার সহজ উপায় )
Click Here !
Common Books Writter Name For Competitive Exam Or Government Jobs Exam
| BCS || Primary || NTRCA || Government Bank || Other Jobs Exam
Click Here !
৯ম-১০ম শ্রেনীর বিজ্ঞান বই হতে গুরুত্বপূর্ণ ও কমন উপযোগী
Click Here !
Download Now !
তাতা শব্দটির বিপরীত শব্দ – ঠান্ডা।
প্রমথ চৌধুরীর সাহিত্যিক ছদ্দনাম – বীরবল।
কোন বাক্যটি শুদ্ধ – তুমি চিরজীবী হও।
পরিভাষা শব্দের অর্থ কী – সংক্ষেপণার্থ।
মুখর এর বিপরীত শব্দ – মৌনী।
কোনটি শুদ্ধ – সমীচীন।
শরৎচন্দ্র চট্রোপাধ্যায়কে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কোন ডিগ্রি প্রদান করে – সম্মানসূচক ডি.লিট।
কবর কবিতাটি প্রথম যখন স্কুলপাঠ্য হিসেবে অন্তভুক্ত হয় তখন জসীমউদ্দীন ছিলেন – বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র।
বাংলা ভাষার যতি চিহ্নর প্রচলন করেন – ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর ।
সংশয় এর বিপরীতর্থক শব্দ – প্রত্যয়।
কবি সুফিয়া কামলের পৈতৃক নিবাস কোন জেলায় – কুমিল্লায়।
যে নারীর সন্তান হয না ‘ তাকে এক কথায় কি বলে – বন্ধ্যা।
’ফেলো কড়ি, মাখো তেঁল ‘ বলতে বোঝায় – আবদারহীন নগদ কারবার।
সমভিব্যাহার শব্দের অর্থ কী – একত্রে গমন।
রাত্রিকালীন যুদ্ধের সংক্ষিপ্ত রুপ- সৌপ্তিক।
প্রমথ চৌধুরীর মতে, সাহিত্যের উদ্দেশ্য হলো – আনন্দ দান।
নিচের কোন বানানটি শুদ্ধ – নির্মীলিত।
ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরের মৌলিক গ্রন্থ কোনটি – প্রভাবতী সম্ভাষন।
আলাওলের রচনা নয় কোনটি – ইউসুফ- জোলাখা ( বাংলা সাহিত্যের প্রথম মুসলমান কবি শাহ মুহাম্মদ সগীর।
বঙ্গভাষা শীর্ষক সনেট রচনায় মাইকেল মধুসূদন দত্ত অবলম্বন করেছেন কোন রীতি – শেক্সপীয়রীয় ও পেত্রার্কীয়
’কাকভূষন্ডি’ বাগধারর অর্থ কী – দীর্ঘায়ু ব্যক্তি।
কোনটি চাঁদের সমার্থ শব্দ নয় – তুরগ ( ঘোরা) ।
বাংলা সাহিত্যে ‘অন্ধকার যুগ’ সম্পর্কিত ধারনাকে খন্ডন করেছেন – আহমদ শরীফ।
কোনটি পর্তুগিজ শব্দ নয় – আলবেলা।
টষ্কার বলতে বোঝায় – ধনুকের ধ্বনি।
নিচের কোনটি মৌলিক শব্দ – মুখ।
জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম রচিত কোনটি – কুহেলিকা।
সত্য যে কঠিন , কঠিনেরে ভালোবাসিলাম -সে কখনো করে না বঞ্চনা। কবিতাংশটি কার – রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।
পৌ + অক = পাবক।
বলার ইচ্ছা’কে এক কথায় কি বলে – বিবক্ষা।
মা-বাবার সেবা কর। এটি কি ধরনের বাক্য – অনুজ্ঞাসূচক।
ইতিকথা শব্দের অর্থ কি – ইতিহাস।
বহুকেন্দ্রিক এর ইংরেজী – polycentric.
নিপাতনে সিদ্ধ সন্ধির উদাহরণ – তস্কর।
যে বাগধারাটি অন্যগুলো থেকে স্বতন্ত্র- মানিকজোড়।
পর কে পালন করে যে – পরভৃৎ।
প্রত্যয়বাচক শব্দের দৃষ্টান্ত – শোওয়া।
লাইলী-মজনু প্রণয়োনখ্যান সম্পাদনা করেন – আহমদ শরীফ।
বিভুঁই শব্দে ’বি’ উপসর্গ যে অর্থে ব্যবহৃত হয়েছে – ভিন্নতা।
উত্তম পুরুষ উপন্যাসের রচিয়তা – রশিদ করিম।
মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক উপন্যাস নয় – অহিংসা,(মানিক বন্দোপাধ্যায়)।
‘বিদেশী ভাষা শিখিব মাতৃভাষায় শিক্ষত হইবার পর,আগে নয়।’ লেখাটি কার – আবুল মনসুর আহমদের।
ঠিক বানানটি হলো- পূর্বাহ্ণ।
সামরিক শাসন বিরোধী দৃষ্টিভঙ্গি প্রকাশিত হয়েছে যে উপন্যাসে – ওস্কার।
OMBUDSMAN ‘ এর বাংলা পরিভাষা হলো – ন্যায়পাল।
‘to kick the bucket এর সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ শব্দবন্ধ – পটল তোলা।
আসাদের শার্ট কবিতাটির রচয়িতা – শামসুর রহমান।
লিপিকা যে ধরনের গ্রন্থ – গদ্য।
‘যাকে ভাষায় প্রকাশ করা যায় না’ – তাকে এককথায় বলে – অনির্বচনীয়।
দুরারোগ্য ব্যাধির শিকার হয়ে কাজী নজরুল ইসলাম বাকশক্তি হারিয়ে ফেলেন কত বছর বয়সে – তেতাল্লিশ ।
বাংলাদেশ পরমাণু শক্তি কমিশন – কম্পিউটার টাইপিস্ট।
কোনটি বানানটি শুদ্ধ – স্বায়ত্তশাসন।
‘নকশী কাঁথার মাঠ’ কার লেখা – জসিমউদ্দিন।
ফল পাকলে যে গাছ মরে যায় – ওষধি।
গবেষণা এর সন্ধি-বিচ্ছেদ- গো+ এষনা।
কোনটি শুদ্ধ বানান – সন্ন্যাসী।
আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙানো একুশে ফেব্রয়ারি গানটির প্রথম সুরকার কে -আবদুল লতিফ।
বাংলার গদ্যের জনক বলা হয় – ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরকে।
কোন বাক্যে অনুরোধ বোঝানো হয়েছে – তুমি ভাই আমার কাজটি করে দিও তো।
কোন শব্দটি শুদ্ধ বানানো লেখা হয়েছে – দ্বন্দ্ব।
জাহানারা ইমাম রচিত ডায়েরিমূলক লেখা কোনটি – একাত্তরের দিনগুলি।
কোনটি মধ্যযুগের রচনা – মনসামঙ্গল।
বাংলা সাহিত্যের ইতিহাসমূলক শিশুকিশোর রচনা কোনটি – লাল নীল দীপাবলি।
ভাষা আন্দোলনের ভিত্তিক ‘কবর’ গ্রন্থটির রচয়িতা কে – মুনীর চৌধুরী।
‘ঘর’ শব্দটির সমার্থক কোনটি – সদন।
প্রমিত চলিত রীতির বাক্য কোনটি – খেয়ে দেয়ে শুয়ে পড়লাম।
এককথায় প্রকাশ করুন: ফল পাকলে যে গাছ মরে যায় – ওষধি।
লাবণ্য কোন উপন্যাসের চরিত্র – শেষের কবিতা।
নিচের কোনটি সমরেশ বাবুর ছদ্দনাম – কালকূট।
নিচের কোনটি ক্রমবাচক সংখ্যা – সপ্তম।
সন্ধি ব্যাকরণের কোন অংশের আলোচিত বিষয় – ধ্বনিতত্ত্ব।
সংশয় এর বিপরীত শব্দ – প্রত্যয়।
স্বাগত শব্দের সন্ধি বিচ্ছেদ – সু+আগত।
মুক্তিযুদ্ধ – ভিত্তিক শামসুর রাহমানের কাব্যগ্রন্থটি হলো – বন্দী শিবির থেকে।
চলিত গদ্য রীতির ধারা প্রবর্তন করে কোন পত্রিকা – সবুজপত্র।
খাঁচার ভিতর অচিন পাখি কেমনে আসে যায় – মরমি গানটির রচয়িতা কে – লালন শাহ।
বাংলা সাহিত্যের প্রথম সার্থক ট্রাজেডি নাটক – কৃষ্ণকুমারী ।
সৈয়দ মুজতবা আলী রচিত ‘দেশে বিদেশে’ একটি – ভ্রমন কাহিনী।
পায়ের আওয়াজ পাওয়া যায় নাটকের উপজীব্য বিষয় হলো – মুক্তিযুুদ্ধ।
বাগধার অর্থ নির্ণয় করুন:ঘটিরাম – মূর্খ।
ক্ষ এর বিশ্লিষ্ট রুপ – ক+ষ।
যা বলার যোগ্য নয় , এক কথায় বলা হয় – অকথ্য।
ইত্যাদি শব্দের সন্ধি বিচ্ছেদ – ইতি + আদি।
কোন বানানটি শুদ্ধ – দূষনীয়।
পিতামাতা শব্দটি কোন সমাস – দ্বন্দ্ব সমাস।
‘গোড়ায় গলদ’ বাগধারটির অর্থ কি – শুরুতে ভুল।
কোনটি সঠিক – ভদ্রোচিত।
বকলম শব্দটি বাংলা ভাষায় এসেছে – ফারসি ভাষা থেকে।
এপিটাফ শব্দের অর্থ – সমাধি-লিপি।
অকালে যাকে জাগরণ করা হয় তাকে এক কথায় কিবলে – অকালবোধন।
জাতি+অভিমান – জাত্যভিমান।
সংশয় এর বিপরীত শব্দ – প্রত্যয়।
যার কোনো মূল্য নেই-এর সমার্থক বাগধারা কোনটি – ঢাকের বাঁয়া।
একাদশে বৃহষ্পতি অর্থ- সুসময়।
নিচের কোন বানানটি শুদ্ধ -নীরস।
বিড়ালের আড়াই পা বাগধারাটির অর্থ- বেহায়াপনা।
সমাস নিষ্পন্ন পদটিকে কি বলা হয় – সমস্ত পদ।
নিচের কোন স্ত্রীবাচক শব্দের দুটি পুরুষবাচক শব্দ আছে – ননদ।
কোনটি সঠিক সন্ধি বিচ্ছেদ – সম+চয়= সঞ্চয়।
গোঁপ খেজুরে কোন সমাস – ব্যধিকরণ বহুব্রীহি।
সম্পৃক্ত শব্দটির সঠিক অর্থ – সংযুক্ত।
অগ্রজ-এর বিপরীতার্থক শব্দ কোনটি – অনুজ।
তপুকে আবার ফিরে পাব, একথা ভুলেও ভাবিনি কোন দিন, নিম্মের কোনটি থেকে নেয়া – একুশের গল্প।
নিরানব্বইয়েল ধাক্কা বাগধারাটির অর্থ – সঞ্চয়ের প্রবৃত্তি।
আপণ শব্দটির অর্থ – দোকান।
যার কোন কিছু থেকেই ভয় নেই-এক কথায় প্রকাশ কি – অকুতোভয়।
শুদ্ধ বানান কোনটি – বিভীষিকা।
সওগাত শব্দের অর্থ- উপহার।
বাক্যের মৌলিক উপাদান কোনটি – শব্দ।
কোন বানানটি শুদ্ধ – নিরীহ।
“মেঘে বৃষ্টি হয়” একানে মেঘ কোন কারক – অপাদান কারক।
‘মা , তোর বদলখানি মলিন হলে আমি নয়নজলে ভাসি’ – চরনটির রচয়িতা – রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।
’সবার উপর মানুষ সত্য , তাহার উপর নাই- পঙক্তিটি কে রচনা করেন – চন্ডীদাস।
‘কুয়াসার বুকে ভেসে একদিন আসিব এ কাঁঠালছায়ায়’- কে আসবেন – জীবনানন্দ দাশ।
সেলিনা হোসেন কোন গ্রন্থ অবলম্বনে চলচ্চিত্র নির্মিত হয়েছে – পোকামাকড়ের ঘরবসতি।
কর্মধারয় সমাসের উদাহরণ কোনটি – নীলপদ্ম।
নিচের কোন বানানটি সঠিক – বিভীষিকা।
জসীমউদ্দীন কবর কবিতাটি কোন কাব্যগ্রন্থের অন্তর্ভূক্ত – রাখালী।
চাঁদ শব্দের সমার্থক কোনটি – বিধু।
কুল কাঠের আগুন এর সঠিক অর্থ কোনটি – তীব্র জ্বালা।
তিলে তৈল হয় এখানে তিলে কোন কারকে কোন বিভক্তি – অপাদানে ৭মী।
নিচের কোনটি সঠিক -সুধী।
‘তুমি আমার সঙ্গে প্রপঞ্চ করেছো’ বাক্যটি কোন দোষে দুষ্ট – দুর্বোধ্যতা।
নিচের কোনটি মিশ্র শব্দ – খ্রিষ্টাব্দ।
মৌলিক স্বরধ্বনি কোনটি – ই।
নিচের কোনটি প্রবন্ধের বই – কালান্তর।
সৌম্য এর বিপরীত শব্দ – উগ্র।
অশুদ্ধ বানান কোনটি – ভূল ( সঠিকটি-ভুল)।
খক্ষ-এর সমার্থাক শব্দ নয় কোনটি – ভল্ল।
নিচের কোন বানানটি শুদ্ধ – সংশ্রব/ধস।
ষড়ঋতু শব্দের সঠিক সন্ধি বিচ্ছেদ – ষট্+ ঋতু।
সিংহাসন শব্দটি কোন সমাস – মধ্যপদলোপী কর্মধারয়।
জেলে এর সঠিক প্রকৃতি প্রত্যয় কী – জাল + ইয়া।
মকমক হলো – ব্যাঙের ডাক।
Jingling of anklet এর বাংলা কি – নূপুরের ঝুনুঝুনু।
দুটো বাক্যের মধ্যে ভাবের সম্বন্ধ থাকলে তাদের মাঝে কি চিহ্ন বসে – সেমিকোলন
কারক ও বিভক্তি মনে রাখার কৌশল
কারক ৬ প্রকার:
১. কর্তৃকারক
২. কর্মকারক
৩. করণকারক
৪. সম্প্রদান কারক
৫. অপাদান কারক
৬. অধিকরণ কারক
১। কর্তৃকারক: যে কাজ করে সেই কর্তা বা কর্তকারক।
যেমন: আমি ভাত খাই। বালকেরা মাঠে ফুটবল খেলছে। এখানে মনে রাখার উপায় হচ্ছে ‘কে’ বা ‘কারা’ দিয়ে প্রশ্ন করলে যে উত্তর পাওয়া যায়, সেটিই কর্তা বা কর্তৃকারক। কে ভাত খায়? উত্তর হচ্ছে আমি। কারা ফুটবল খেলছে? উত্তর হচ্ছে-বালকেরা। তাহলে আমি এবং বালকেরা হচ্ছে কর্তৃকারক।
২। কর্মকারক: কর্তা যাকে অবলম্বন করে কার্য সম্পাদন করে সেটাই কর্ম বা কর্মকারক।
যেমন: আমি ভাত খাই। হাবিব সোহলকে মেরেছে। এখানে মনে রাখার উপায় হচ্ছে ‘ কি’ বা ‘কাকে’ দিয়ে প্রশ্ন করলে যে উত্তর পাওয়া সেটিই কর্ম বা কর্মকারক। আমি কি খাই? উত্তর হচ্ছে-ভাত। হাবিব কাকে মেরেছে? উত্তর হচ্ছে-সোহেলকে।
৩। করণ কারক: ক্রিয়া সম্পাদনের যন্ত্র বা উপকরণ বুঝায়।
যেমন: নীরা কলম দিয়ে লেখে। সাধনায় সিদ্ধি লাভ হয়। এখানে মনে রাখার উপায় হচ্ছে ‘ কীসের দ্বারা’ বা ‘কী উপায়ে’ দিয়ে প্রশ্ন করলে যে উত্তর পাওয়া যায় সেটিই করণ কারক। নীরা কীসের দ্বারা লেখে? উত্তর হচ্ছে-কলম । কী উপায়ে বা কোন উপায়ে কীর্তিমান হওয়া যায়? উত্তর হচ্ছে-সাধনায়।
৪। সম্প্রদান কারক: স্বত্ব ত্যাগ করে দান বা অর্চনা বুঝালে সম্প্রদান কারক হয়। স্বত্ব ত্যাগ না করলে কর্মকারক। যেমন: ভিক্ষারীকে ভিক্ষা দাও। গুরুজনে কর নতি। মনে রাখার উপায় হচ্ছে- কর্মকারকের মত কাকে দিয়ে প্রশ্ন করলে রে উত্তর পাওয়া যায়। তবে এখানে স্বত্ব থাকবেনা। যেমন মানুষ ভিক্ষারীকে দান করে কোন স্বত্ব ছাড়াই যাকে বলে নি:শর্ত ভাবে। আবার গুরুজনকে মানুষ সম্মান করে কোন স্বার্থ ছাড়াই।
৫। অপাদান কারক: হতে, থেকে বুঝালে অপাদান কারক হবে।
যেমন: গাছ থেকে পাতা পড়ে। পাপে বিরত হও। এখাছে কোথা থেকে পাতা পড়ে? উত্তর হচ্ছে-গাছ । কি হতে বিরত হও? উত্তর হচ্ছে – পাপ ।
৬। অধিকরণ কারক: ক্রিয়ার সম্পাদনের সময় বা স্থানকে অধিকরণ কারক বলে। যেমন: আমরা রোজ স্কুলে যাই। প্রভাতে সূর্য ওঠে। মনে রাখার উপায় হচ্ছে- কোথায় এবং কখন দিয়ে প্রশ্ন করলে যে উত্তর পাওয়া যায়। আমরা রোজ কোথায় যাই? উত্তর হচ্ছে-স্কুলে। আর স্কুল একটি স্থান। কখন সূর্য ওঠে? উত্তর হচ্ছে-প্রভাতে। আর প্রভাত একটি কাল বা সময়।
বাংলার কিছু অতি গুরুপ্তপুর্ন MCQ মনে রাখার চেষ্টা করবেন
একটি পূর্ণাঙ্গ মঙ্গলকাব্যের কতটি অংশ থাকে ?
উঃ ৫
মঙ্গলকাব্যের সন্ধান পাওয়া কবির সংখ্যা
উঃ ৬২
জাত মহাকাব্য
উঃ ৪টি
বৈষ্ণব পদকর্তা ' চন্ডীদাস' কতজন ?
উঃ ৪
বৈষ্ণব পদাবলীর প্রধান কবি
উঃ ৪
সাহিত্য রস
উঃ ৯
সাহিত্য অলঙ্কার
উঃ ২
চতুর্দশপদী কবিতাবলী'তে কতটি কবিতা সংকলিত
হয়
উঃ ১০২টি।
চর্যাপদে পদের সংখ্যা
= ৫১ টি । পাওয়া গেছে সাড়ে চেচল্লিশটি । যায়নি ( ২৩ এর অর্ধেক , ২৪ , ২৫, ৪৮)
চর্যাপদের কবির সংখ্যা
উঃ ২৩/২৪
চর্যাপদের প্রবাদ বাক্য
উঃ ৬টি
ছন্দ
উঃ ৩
রামায়ণের খণ্ড সংখ্যা
উঃ ৭
মেঘনাদবধ' মহাকাব্যের সর্গ সংখ্যা
উঃ ৯টি।
'বীরাঙ্গনা' কাব্যে পত্র আছে
উঃ ১১টি।
শ্রীকৃষ্ণকীর্
তন কাব্যের খণ্ড সংখ্যা
উঃ ১৩
শ্রীকৃষ্ণকীর্রতন কাব্যের পদসংখ্যা
উঃ ৪১৮
প্রধান মঙ্গলকাব্য কতটি
উঃ ৩
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর মোট কতটি উপন্যাস রচনা করেন ?
উঃ ১২টি।
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর কতটি ছদ্মনামে গ্রন্থ রচনা
করেন
উঃ ৯টি।
মহাশ্মশান' মহাকাব্যের সর্গ সংখ্যা
উঃ ৬০
কবর' কবিতায় মোট কতটি চরণ আছে.?
উঃ ১১৮টি।
গীতাঞ্জলি'তে মোট কবিতা ও গান আছে
উঃ ১৫৭টি।
শেষের কবিতায় কয়টি কবিতা আছে?
উঃ ১৬ টি।
কাজী নজরুল ইসলামের কতটি গ্রন্থ নিষিদ্ধ হয়
উঃ ৫টি।
অগ্নিবীণায় কাব্যে কতটি কবিতা রয়েছে ?
উঃ ১২টি
কাজী নজরুল ইসলামের বাঁধনহারা উপন্যাসে পত্র সংখ্যা কতটি
উঃ ১৮ টি
ফররুখ আহমেদের ' সাত সাগরের মাঝি" কাব্যে কতটি কবিতা রয়েছ বিষাদসিন্ধু'র খণ্ড
উঃ ৩
মৈমনসিংহ গীতিকা'কতটি ভাষায় অনূদিত হয়েছে
উঃ ২৩টি।
মৈমনসিংহ গীতিকার কতটি পালা জসিমউদ্দীন সংগ্রহ
করেন
উঃ ৩০টি
বিখ্যাত আবিষ্কার ও তার আবিষ্কারক ও উদ্ভাবক
(Famous inventions and its inventor)
Click Here !
The easiest way to remember the prime numbers
( মৌলিক সংখ্যা মনে রাখার সহজ উপায় )
Click Here !
Common Books Writter Name For Competitive Exam Or Government Jobs Exam
| BCS || Primary || NTRCA || Government Bank || Other Jobs Exam
Click Here !
৯ম-১০ম শ্রেনীর বিজ্ঞান বই হতে গুরুত্বপূর্ণ ও কমন উপযোগী
Click Here !
Download Now !